
বিজয়নগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে বিভিন্ন ইটভাটায় ইট পুড়ানোর মৌসুম শুরুর আগে থেকেই শুরু হয় ফসলি জমি থেকে মাটি কাটার প্রতিযোগিতা। কৃষকদের বিভিন্নভাবে বুঝিয়ে টাকার বিনিময়ে কিনে নেয় একটি পক্ষ। এরপর তারা বেশি দামে ইটভাটায় মাটি সরবরাহ করে থাকেন। বর্ষাকাল হওয়ায় ইটভাটার মাটি পরিবহনের জন্য নৌযান ব্যবহার করা হচ্ছে, বিশেষ করে নদী তীরবর্তী এলাকা থেকে মাটি সংগ্রহ করে ইটভাটায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
দীর্ঘদিন যাবৎ ফসলি জমির উপরিভাগের মাটি, নদীর পাড়, টিলা ভূমির মাটি কেটে ট্রাক্টর দিয়ে নিয়েছে বিভিন্ন ইটভাটায়।এখন অধিকাংশ ইটভাটায় ট্রাক্টর দিয়ে মাটি কাটার সুবিধা না থাকায় ইটভাটার মালিকরা নৌপথ বেচে নিয়েছে। পবিত্র ঈদুল আযহার দীর্ঘ ছুটি থাকায় ইটভাটার মালিকরা বাধাহীনভাবে নৌকা দিয়ে মাটি কেটেছে এখনো কাটছে।
কৃষি জমির টপসয়েল বা উপরিভাগের মাটি কেটে শ্রেণি পরিবর্তন করাও সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ রয়েছে। দুই আইনে শাস্তির বিধান একই রকম। এসব কাজে জড়িত ব্যক্তিদের দুই লাখ টাকার জরিমানা ও দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়ার বিধান রাখা হয়েছে। একই কাজ দ্বিতীয়বার করলে দায়ী ব্যক্তির ১০ লাখ টাকা জরিমানা ও ১০ বছরের কারাদণ্ড হতে পারে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জিয়াউল ইসলাম জানান, অধিক অর্থের লোভে না বুঝে অনেক কৃষক মাটি বিক্রি করছে। এতে তারা সাময়িক লাভবান হলেও দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। ফসলি জমির ওপরিভাগের মাটিতেই সব উর্বরতা থাকে। তাই কোনোভাবেই এ মাটি কাটা যাবে না। উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাধনা ত্রিপুরা জানান, নৌযানে মাটি কাটার বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে বিভিন্ন ইটভাটায় ইট পুড়ানোর মৌসুম শুরুর আগে থেকেই শুরু হয় ফসলি জমি থেকে মাটি কাটার প্রতিযোগিতা। কৃষকদের বিভিন্নভাবে বুঝিয়ে টাকার বিনিময়ে কিনে নেয় একটি পক্ষ। এরপর তারা বেশি দামে ইটভাটায় মাটি সরবরাহ করে থাকেন। বর্ষাকাল হওয়ায় ইটভাটার মাটি পরিবহনের জন্য নৌযান ব্যবহার করা হচ্ছে, বিশেষ করে নদী তীরবর্তী এলাকা থেকে মাটি সংগ্রহ করে ইটভাটায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
দীর্ঘদিন যাবৎ ফসলি জমির উপরিভাগের মাটি, নদীর পাড়, টিলা ভূমির মাটি কেটে ট্রাক্টর দিয়ে নিয়েছে বিভিন্ন ইটভাটায়।এখন অধিকাংশ ইটভাটায় ট্রাক্টর দিয়ে মাটি কাটার সুবিধা না থাকায় ইটভাটার মালিকরা নৌপথ বেচে নিয়েছে। পবিত্র ঈদুল আযহার দীর্ঘ ছুটি থাকায় ইটভাটার মালিকরা বাধাহীনভাবে নৌকা দিয়ে মাটি কেটেছে এখনো কাটছে।
কৃষি জমির টপসয়েল বা উপরিভাগের মাটি কেটে শ্রেণি পরিবর্তন করাও সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ রয়েছে। দুই আইনে শাস্তির বিধান একই রকম। এসব কাজে জড়িত ব্যক্তিদের দুই লাখ টাকার জরিমানা ও দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়ার বিধান রাখা হয়েছে। একই কাজ দ্বিতীয়বার করলে দায়ী ব্যক্তির ১০ লাখ টাকা জরিমানা ও ১০ বছরের কারাদণ্ড হতে পারে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জিয়াউল ইসলাম জানান, অধিক অর্থের লোভে না বুঝে অনেক কৃষক মাটি বিক্রি করছে। এতে তারা সাময়িক লাভবান হলেও দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। ফসলি জমির ওপরিভাগের মাটিতেই সব উর্বরতা থাকে। তাই কোনোভাবেই এ মাটি কাটা যাবে না। উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাধনা ত্রিপুরা জানান, নৌযানে মাটি কাটার বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।