বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনের নেতাকর্মী ও সমর্থকদের টানা ৪২ দিনের আন্দোলন, বিক্ষোভ ও মানববন্ধনের পর ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) নগর ভবনের অফিসে বসেছেন নবনিযুক্ত প্রশাসক মোহাম্মদ শাহজাহান মিয়া।
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর ১টা ২৫ মিনিটে নগর ভবনের অফিসে উপস্থিত হন তিনি। এ সময় সাংবাদিকদের তিনি জানান, আমরা বাজেট নিয়ে কাজ শুরু করেছি। কাজ শেষ হলে ঘোষণা করা হবে। তবে বর্তমানে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা প্রথম অগ্রাধিকার হিসেবে দেখছি।
ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণকে ‘সরকারেরও অগ্রাধিকার’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে আমাদের একেবারে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা আমাদের প্রথম প্রায়োরিটি। প্রতি বছর ১০০ মিলিমিটার বৃষ্টি হলেই ঢাকার রাস্তায় পানি জমে যায়। তবে এবার যেসব সহকর্মীরা ড্রেনেজ পরিষ্কার করেছেন, তারা চমৎকারভাবে কাজ করেছেন। যার ফলে এবার সেভাবে পানি জমছে না। তারপরও আমরা সন্তুষ্ট নই। আমাদের আরও ভালো কাজ করতে হবে যাতে জলবদ্ধতা না হয় এবং ডেঙ্গুর মশা বিস্তার লাভ না করে।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে প্রশাসক বলেন, আমি মনে করছি বর্তমানে নগর ভবন স্বাভাবিক। অনেক দিন সেবা বন্ধ ছিল। তবে আমরা পেছনের দিকে তাকাতে চাই না, সামনে এগিয়ে যেতে চাই। আমি, আমার সহকর্মীরা এবং রাস্তা ঝাড়ু দেওয়া কর্মীসহ সবাই মিলে কাজ করবো। দক্ষিণ ঢাকার নাগরিকদেরও সহযোগিতা লাগবে।
সম্ভাব্য অপ্রত্যাশিত ঘটনার প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, নগরবাসীকে আমরা আশ্বস্ত করতে চাই যে, তাদের সেবাগুলো আমরা অব্যাহত রাখবো। আগামী শুক্রবার ও শনিবার অফিস খোলা থাকবে। এ দুই দিন আমরা সবাই মিলে কাজ করবো এবং সেবার মান আরও ভালো করবো।
বাজেট সংক্রান্ত অগ্রগতি সম্পর্কে তিনি জানান, প্রস্তুতি চলছে। প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও অন্যান্য সহকর্মীরা কাজ করছেন। প্রস্তুত হয়ে গেলেই আমরা ঘোষণা দেবো। তিনি আরও বলেন, নগর ভবনে কখনো কাজ বন্ধ ছিল না। সীমিত আকারে হলেও চলেছে। তবে আজ থেকে আমাদের দপ্তর পুরোদমে খোলা, সবাই প্রাণ খুলে কাজ শুরু করবে। ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমি অফিসে এসেছি, তাই তাদেরও বলেছি, সবাই চলে আসুন এবং বাজেট প্রণয়নে সহযোগিতা করুন।
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর ১টা ২৫ মিনিটে নগর ভবনের অফিসে উপস্থিত হন তিনি। এ সময় সাংবাদিকদের তিনি জানান, আমরা বাজেট নিয়ে কাজ শুরু করেছি। কাজ শেষ হলে ঘোষণা করা হবে। তবে বর্তমানে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা প্রথম অগ্রাধিকার হিসেবে দেখছি।
ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণকে ‘সরকারেরও অগ্রাধিকার’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে আমাদের একেবারে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা আমাদের প্রথম প্রায়োরিটি। প্রতি বছর ১০০ মিলিমিটার বৃষ্টি হলেই ঢাকার রাস্তায় পানি জমে যায়। তবে এবার যেসব সহকর্মীরা ড্রেনেজ পরিষ্কার করেছেন, তারা চমৎকারভাবে কাজ করেছেন। যার ফলে এবার সেভাবে পানি জমছে না। তারপরও আমরা সন্তুষ্ট নই। আমাদের আরও ভালো কাজ করতে হবে যাতে জলবদ্ধতা না হয় এবং ডেঙ্গুর মশা বিস্তার লাভ না করে।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে প্রশাসক বলেন, আমি মনে করছি বর্তমানে নগর ভবন স্বাভাবিক। অনেক দিন সেবা বন্ধ ছিল। তবে আমরা পেছনের দিকে তাকাতে চাই না, সামনে এগিয়ে যেতে চাই। আমি, আমার সহকর্মীরা এবং রাস্তা ঝাড়ু দেওয়া কর্মীসহ সবাই মিলে কাজ করবো। দক্ষিণ ঢাকার নাগরিকদেরও সহযোগিতা লাগবে।
সম্ভাব্য অপ্রত্যাশিত ঘটনার প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, নগরবাসীকে আমরা আশ্বস্ত করতে চাই যে, তাদের সেবাগুলো আমরা অব্যাহত রাখবো। আগামী শুক্রবার ও শনিবার অফিস খোলা থাকবে। এ দুই দিন আমরা সবাই মিলে কাজ করবো এবং সেবার মান আরও ভালো করবো।
বাজেট সংক্রান্ত অগ্রগতি সম্পর্কে তিনি জানান, প্রস্তুতি চলছে। প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও অন্যান্য সহকর্মীরা কাজ করছেন। প্রস্তুত হয়ে গেলেই আমরা ঘোষণা দেবো। তিনি আরও বলেন, নগর ভবনে কখনো কাজ বন্ধ ছিল না। সীমিত আকারে হলেও চলেছে। তবে আজ থেকে আমাদের দপ্তর পুরোদমে খোলা, সবাই প্রাণ খুলে কাজ শুরু করবে। ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমি অফিসে এসেছি, তাই তাদেরও বলেছি, সবাই চলে আসুন এবং বাজেট প্রণয়নে সহযোগিতা করুন।