
বরগুনা প্রতিনিধি
বরগুনায় আবারও বাড়ছে ডেঙ্গু রোগী আক্রান্তের সংখ্যা। এই মৌসুমে এখন পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা তিন হাজার ছাড়িয়েছে। একদিনে নতুন করে হাসপাতালে নতুন ভর্তি হয়েছেন ৯৩ জনে। বর্তমানে জেলায় মোট ২১৭ ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন। গতকাল মঙ্গলবার বরগুনা সিভিল সার্জন অফিসের সবশেষ তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় শুধু বরগুনা সদর হাসপাতালে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি রোগীর সংখ্যা ৭৩। জেলার বিভিন্ন হাসপাতালে আরও ভর্তি রয়েছেন ২০ জন। এর মধ্যে তালতলীতে ৬, বেতাগী ১, বামনায় ১১ ও পাথরঘাটায় ২ জন। বর্তমানে জেলার বিভিন্ন হাসপাতালে মোট ভর্তি রোগীর সংখ্যা ২১৭ জন। এ বছর জেলায় এখন পর্যন্ত ৩ হাজার ২৫ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২ হাজার ৮০৮ জন। এ ছাড়া বরগুনা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এখন পর্যন্ত ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। বরগুনার বাইরে চিকিৎসা নিয়ে মারা গেছেন আরও ২১ জন। জেলায় রোগটিতে মোট মৃত্যুর সংখ্যা ২৭। বরগুনা জেনারেল হাসপাতালের কনসালটেন্ট ডা. আশিকুর রহমান বলেন, বৃষ্টি কমলে আক্রান্তের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। কারণ বৃষ্টির পর জমে থাকা পানির মধ্যেই এই এডিস মশার লার্ভা জন্মায়। এখনও যে পরিস্থিতি তাতে রোগীর সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। তবে মশা নিধনের কাজ নিয়মিত করতে থাকলে আশা করি আক্রান্তের হার কমবে।
বরগুনায় আবারও বাড়ছে ডেঙ্গু রোগী আক্রান্তের সংখ্যা। এই মৌসুমে এখন পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা তিন হাজার ছাড়িয়েছে। একদিনে নতুন করে হাসপাতালে নতুন ভর্তি হয়েছেন ৯৩ জনে। বর্তমানে জেলায় মোট ২১৭ ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন। গতকাল মঙ্গলবার বরগুনা সিভিল সার্জন অফিসের সবশেষ তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় শুধু বরগুনা সদর হাসপাতালে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি রোগীর সংখ্যা ৭৩। জেলার বিভিন্ন হাসপাতালে আরও ভর্তি রয়েছেন ২০ জন। এর মধ্যে তালতলীতে ৬, বেতাগী ১, বামনায় ১১ ও পাথরঘাটায় ২ জন। বর্তমানে জেলার বিভিন্ন হাসপাতালে মোট ভর্তি রোগীর সংখ্যা ২১৭ জন। এ বছর জেলায় এখন পর্যন্ত ৩ হাজার ২৫ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২ হাজার ৮০৮ জন। এ ছাড়া বরগুনা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এখন পর্যন্ত ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। বরগুনার বাইরে চিকিৎসা নিয়ে মারা গেছেন আরও ২১ জন। জেলায় রোগটিতে মোট মৃত্যুর সংখ্যা ২৭। বরগুনা জেনারেল হাসপাতালের কনসালটেন্ট ডা. আশিকুর রহমান বলেন, বৃষ্টি কমলে আক্রান্তের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। কারণ বৃষ্টির পর জমে থাকা পানির মধ্যেই এই এডিস মশার লার্ভা জন্মায়। এখনও যে পরিস্থিতি তাতে রোগীর সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। তবে মশা নিধনের কাজ নিয়মিত করতে থাকলে আশা করি আক্রান্তের হার কমবে।