
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় খুলতে দেয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির আল্লামা শাহ্ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী। গতকাল শনিবার গুলশানে জামিয়া মাদানিয়া বারিধারা মাদ্রাসা মিলনায়তনে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর এ আলোচনা সভার আয়োজন করে।
আল্লামা শাহ্ মুহিব্বুল্লাহ বলেন, আল্লাহতায়ালা মানুষকে নারী ও পুরুষ দুই স্বতন্ত্র পরিচয়ে সৃষ্টি করেছেন। ইসলাম একমাত্র বৈধ ও স্বীকৃত বিবাহের পদ্ধতি নির্ধারণ করেছে পুরুষ ও নারীর মধ্যে। নারীর সঙ্গে নারীর, কিংবা পুরুষের সঙ্গে পুরুষের তথাকথিত সমকামিতা ইসলাম এবং প্রকৃতি উভয়ের পরিপন্থি। এসব বিকৃত পশ্চিমা ধারণা সমাজে অবাধ যৌনাচার, পারিবারিক অবক্ষয় ও নৈতিক ধ্বংস ডেকে আনে। তিনি বলেন, অতীতে আমরা দেখেছি, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা মানবাধিকারের নামে ইসলামি শরিয়াহ, পারিবারিক আইন এবং ধর্মীয় মূল্যবোধে হস্তক্ষেপের অপচেষ্টা করেছে। এসব হস্তক্ষেপ একদিকে যেমন জাতীয় সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত, অন্যদিকে মুসলিম সমাজের ধর্মীয় অনুভূতিরও পরিপন্থি। তাই বাংলাদেশে জাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয় খুলতে দেয়া হবে না।
দেশে ইসলামবিরোধী কোনো কার্যকলাপ বরদাশত করা হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক। তিনি বলেন, বাংলাদেশের ইমানদার তৌহিদি জনতা দেশের স্বাধীনতা, ইসলামি মূল্যবোধ ও সামাজিক নৈতিকতার বিরুদ্ধে যে কোনো ধরনের আগ্রাসন প্রতিরোধে প্রস্তুত রয়েছে। প্রয়োজনে কঠোর কর্মসূচি দিয়ে রাজপথে নামতে আমরা বাধ্য হব। তিনি আরও বলেন, শাপলা চত্বর ও মোদির আগমনে শাহাদতের ওপর চব্বিশের ভীত তৈরি হয়। তিনি বলেন, চব্বিশের শাহাদত মঞ্চের ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে। আমরা শুরু থেকে তাদের সহযোগিতা করেছি। তাদের রক্ষার চেষ্টা করেছে হেফাজত ইসলাম। খেলাফত মজলিসের আমির বলেন,নারী সংস্কারের নামে দেশের দীর্ঘদিনের সংস্কৃতি ধ্বংসের যে নীলনকশা তৈরি হয়েছে তার বিরোধিতা আমরা করেছি। বাংলার মাটিতে ইসলামবিরোধী কোনো কার্যকলাপ বরদাশত করা হবে না। মানবাধিকার কমিশনের নামে কোনো অপতৎপরতাকে বরদাশত করা হবে না। ইসলামকে টিকিয়ে রাখার জন?্য প্রয়োজনে আবার শাপলা চত্বরে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দেন মামুনুল হক।
আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন হেফাজত মহাসচিব মাওলানা শায়খ সাজিদুর রহমান, নায়েবে আমির মাওলানা আবদুল হামিদ পীরসাহেব মধুপুর, মাওলানা মাহফুজুল হক, মাওলানা মহিউদ্দিন রাব্বানী প্রমুখ।
আল্লামা শাহ্ মুহিব্বুল্লাহ বলেন, আল্লাহতায়ালা মানুষকে নারী ও পুরুষ দুই স্বতন্ত্র পরিচয়ে সৃষ্টি করেছেন। ইসলাম একমাত্র বৈধ ও স্বীকৃত বিবাহের পদ্ধতি নির্ধারণ করেছে পুরুষ ও নারীর মধ্যে। নারীর সঙ্গে নারীর, কিংবা পুরুষের সঙ্গে পুরুষের তথাকথিত সমকামিতা ইসলাম এবং প্রকৃতি উভয়ের পরিপন্থি। এসব বিকৃত পশ্চিমা ধারণা সমাজে অবাধ যৌনাচার, পারিবারিক অবক্ষয় ও নৈতিক ধ্বংস ডেকে আনে। তিনি বলেন, অতীতে আমরা দেখেছি, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা মানবাধিকারের নামে ইসলামি শরিয়াহ, পারিবারিক আইন এবং ধর্মীয় মূল্যবোধে হস্তক্ষেপের অপচেষ্টা করেছে। এসব হস্তক্ষেপ একদিকে যেমন জাতীয় সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত, অন্যদিকে মুসলিম সমাজের ধর্মীয় অনুভূতিরও পরিপন্থি। তাই বাংলাদেশে জাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয় খুলতে দেয়া হবে না।
দেশে ইসলামবিরোধী কোনো কার্যকলাপ বরদাশত করা হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক। তিনি বলেন, বাংলাদেশের ইমানদার তৌহিদি জনতা দেশের স্বাধীনতা, ইসলামি মূল্যবোধ ও সামাজিক নৈতিকতার বিরুদ্ধে যে কোনো ধরনের আগ্রাসন প্রতিরোধে প্রস্তুত রয়েছে। প্রয়োজনে কঠোর কর্মসূচি দিয়ে রাজপথে নামতে আমরা বাধ্য হব। তিনি আরও বলেন, শাপলা চত্বর ও মোদির আগমনে শাহাদতের ওপর চব্বিশের ভীত তৈরি হয়। তিনি বলেন, চব্বিশের শাহাদত মঞ্চের ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে। আমরা শুরু থেকে তাদের সহযোগিতা করেছি। তাদের রক্ষার চেষ্টা করেছে হেফাজত ইসলাম। খেলাফত মজলিসের আমির বলেন,নারী সংস্কারের নামে দেশের দীর্ঘদিনের সংস্কৃতি ধ্বংসের যে নীলনকশা তৈরি হয়েছে তার বিরোধিতা আমরা করেছি। বাংলার মাটিতে ইসলামবিরোধী কোনো কার্যকলাপ বরদাশত করা হবে না। মানবাধিকার কমিশনের নামে কোনো অপতৎপরতাকে বরদাশত করা হবে না। ইসলামকে টিকিয়ে রাখার জন?্য প্রয়োজনে আবার শাপলা চত্বরে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দেন মামুনুল হক।
আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন হেফাজত মহাসচিব মাওলানা শায়খ সাজিদুর রহমান, নায়েবে আমির মাওলানা আবদুল হামিদ পীরসাহেব মধুপুর, মাওলানা মাহফুজুল হক, মাওলানা মহিউদ্দিন রাব্বানী প্রমুখ।