
বাংলাদেশের সংগীতাঙ্গনে নতুন এক ইতিহাস রচিত হতে যাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রে বেড়ে ওঠা এবং বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়তা পাওয়া বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ডিজে ও সংগীতপ্রযোজক জাই উলফ (আসল নাম: সজিব সাহা) প্রথমবারের মতো আসছেন নিজের শিকড়ের দেশে পারফর্ম করতে। কক্সবাজারে আয়োজিত হতে যাওয়া বার্নিং ক্র্যাব ফেস্টিভ্যাল ২০২৬-এর প্রধান আকর্ষণ হবেন তিনি।
বিশ্বসংগীতে জাই উলফ একটি সুপরিচিত নাম। ‘ইন্ডিয়ান সামার’, ‘স্টারলাইট’, ‘দিস সং রিমাইন্ডস মি অব ইউ’-এর মতো মেলোডিক হিট ট্র্যাক দিয়ে তিনি দুনিয়াজুড়ে শ্রোতাদের মন জয় করেছেন। কোচেলা ও লোলাপালুজার মতো খ্যাতিমান আন্তর্জাতিক মিউজিক ফেস্টিভ্যালে তার অংশগ্রহণ বহুবার আলোচনায় এসেছে। সেই শিল্পী এবার পারফর্ম করতে যাচ্ছেন বাংলাদেশের কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে, যা দেশীয় ইভেন্ট ও সংগীতপ্রেমীদের জন্য এক ঐতিহাসিক মুহূর্ত হিসেবে ধরা দিচ্ছে।
বার্নিং ক্র্যাব ফেস্টিভ্যালের আয়োজকরা জানিয়েছেন, ২৯ জানুয়ারি থেকে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে তিন দিনের এই জমকালো আয়োজন। ফেস্টিভ্যালের মঞ্চে থাকবে প্রকৃতির মাঝে ইলেকট্রনিক সংগীতের অনন্য পরিবেশনা, যেখানে শ্রোতারা উপভোগ করবেন জাই উলফের আবেগঘন ও ধ্বনিবিশিষ্ট ইডিএম সংগীত।
আয়োজকরা মনে করছেন, জাই উলফের এই অংশগ্রহণ শুধু একটি লাইভ শো নয়, বরং এটি বাংলাদেশের মিউজিক ইন্ডাস্ট্রির জন্য একটি মাইলফলক। কারণ আন্তর্জাতিক তারকাদের উপস্থিতি এখনো আমাদের মঞ্চে খুবই সীমিত। ফলে এই আয়োজন দেশীয় ও আন্তর্জাতিক সংগীতের মধ্যে একটি সেতুবন্ধন তৈরি করতে পারে।
ফেস্টিভ্যালটির অফিশিয়াল পেজে দর্শকদের প্রতিক্রিয়াও ছিল বেশ ইতিবাচক। কেউ কেউ এটিকে বাংলাদেশের ইলেকট্রনিক সংগীতের ইতিহাসে ‘নতুন যুগের সূচনা’ বলেও মন্তব্য করেছেন। অনেকেই আশা প্রকাশ করছেন, এই ধরনের আয়োজনের মাধ্যমে ভবিষ্যতে আরও আন্তর্জাতিক শিল্পী বাংলাদেশে আসবেন এবং স্থানীয় শিল্পীরাও বৈশ্বিক দর্শকদের সামনে নিজেদের তুলে ধরার সুযোগ পাবেন।
আয়োজনে ভিজ্যুয়াল এফেক্ট, সাউন্ড ডিজাইন ও আলোকসজ্জায় থাকবে আন্তর্জাতিক মানের ব্যবস্থাপনা। এমনকি বাংলাদেশের লোকসংগীতের সুর ও উপাদান মিলিয়ে নতুন ধরনের এক্সপেরিমেন্টও হতে পারে, যা দেশীয় সংস্কৃতি ও আধুনিক ইলেকট্রনিক সংগীতের এক বিরল মেলবন্ধন তৈরি করবে।
এই আয়োজনের মাধ্যমে প্রমাণিত হচ্ছে-বাংলাদেশও পারছে বিশ্বমানের মিউজিক ফেস্টিভ্যাল আয়োজন করতে। আর সমুদ্রতীরবর্তী কক্সবাজারে এমন এক উচ্চমাত্রার ইভেন্ট শুধু সংগীতপ্রেমীদের জন্য নয়, বরং দেশের পর্যটন ও সাংস্কৃতিক ইমেজের জন্যও এক অনন্য সংযোজন হয়ে উঠতে পারে।
বিশ্বসংগীতে জাই উলফ একটি সুপরিচিত নাম। ‘ইন্ডিয়ান সামার’, ‘স্টারলাইট’, ‘দিস সং রিমাইন্ডস মি অব ইউ’-এর মতো মেলোডিক হিট ট্র্যাক দিয়ে তিনি দুনিয়াজুড়ে শ্রোতাদের মন জয় করেছেন। কোচেলা ও লোলাপালুজার মতো খ্যাতিমান আন্তর্জাতিক মিউজিক ফেস্টিভ্যালে তার অংশগ্রহণ বহুবার আলোচনায় এসেছে। সেই শিল্পী এবার পারফর্ম করতে যাচ্ছেন বাংলাদেশের কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে, যা দেশীয় ইভেন্ট ও সংগীতপ্রেমীদের জন্য এক ঐতিহাসিক মুহূর্ত হিসেবে ধরা দিচ্ছে।
বার্নিং ক্র্যাব ফেস্টিভ্যালের আয়োজকরা জানিয়েছেন, ২৯ জানুয়ারি থেকে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে তিন দিনের এই জমকালো আয়োজন। ফেস্টিভ্যালের মঞ্চে থাকবে প্রকৃতির মাঝে ইলেকট্রনিক সংগীতের অনন্য পরিবেশনা, যেখানে শ্রোতারা উপভোগ করবেন জাই উলফের আবেগঘন ও ধ্বনিবিশিষ্ট ইডিএম সংগীত।
আয়োজকরা মনে করছেন, জাই উলফের এই অংশগ্রহণ শুধু একটি লাইভ শো নয়, বরং এটি বাংলাদেশের মিউজিক ইন্ডাস্ট্রির জন্য একটি মাইলফলক। কারণ আন্তর্জাতিক তারকাদের উপস্থিতি এখনো আমাদের মঞ্চে খুবই সীমিত। ফলে এই আয়োজন দেশীয় ও আন্তর্জাতিক সংগীতের মধ্যে একটি সেতুবন্ধন তৈরি করতে পারে।
ফেস্টিভ্যালটির অফিশিয়াল পেজে দর্শকদের প্রতিক্রিয়াও ছিল বেশ ইতিবাচক। কেউ কেউ এটিকে বাংলাদেশের ইলেকট্রনিক সংগীতের ইতিহাসে ‘নতুন যুগের সূচনা’ বলেও মন্তব্য করেছেন। অনেকেই আশা প্রকাশ করছেন, এই ধরনের আয়োজনের মাধ্যমে ভবিষ্যতে আরও আন্তর্জাতিক শিল্পী বাংলাদেশে আসবেন এবং স্থানীয় শিল্পীরাও বৈশ্বিক দর্শকদের সামনে নিজেদের তুলে ধরার সুযোগ পাবেন।
আয়োজনে ভিজ্যুয়াল এফেক্ট, সাউন্ড ডিজাইন ও আলোকসজ্জায় থাকবে আন্তর্জাতিক মানের ব্যবস্থাপনা। এমনকি বাংলাদেশের লোকসংগীতের সুর ও উপাদান মিলিয়ে নতুন ধরনের এক্সপেরিমেন্টও হতে পারে, যা দেশীয় সংস্কৃতি ও আধুনিক ইলেকট্রনিক সংগীতের এক বিরল মেলবন্ধন তৈরি করবে।
এই আয়োজনের মাধ্যমে প্রমাণিত হচ্ছে-বাংলাদেশও পারছে বিশ্বমানের মিউজিক ফেস্টিভ্যাল আয়োজন করতে। আর সমুদ্রতীরবর্তী কক্সবাজারে এমন এক উচ্চমাত্রার ইভেন্ট শুধু সংগীতপ্রেমীদের জন্য নয়, বরং দেশের পর্যটন ও সাংস্কৃতিক ইমেজের জন্যও এক অনন্য সংযোজন হয়ে উঠতে পারে।