ঢাকা , সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ , ১৭ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
ফের রাজনীতিতে বাড়ছে উত্তাপ হলে রাত্রিকালীন বিধিনিষেধ প্রত্যাহার চায় বাম ছাত্রসংগঠনগুলো পরিবেশবান্ধব বৈদ্যুতিক থ্রি-হুইলার ‘বাঘ’ আসতে বাধা কোথায় ১২৩ সংগঠন ১৬০৪ বার অবরোধ করেছে-স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা চবিতে সংঘর্ষে আহত দেড় শতাধিক নুরের শারীরিক অবস্থার খোঁজ নিলেন রাষ্ট্রপতি বই মুদ্রণে আন্তর্জাতিক দরপত্রের সিদ্ধান্ত হয়নি ঢাবি শিক্ষক কার্জনসহ ২ জনের জামিন মেলেনি ডাকসুতে ফরহাদের প্রার্থিতা চ্যালেঞ্জ করে রিট, শুনানি আগামীকাল নেত্রকোনায় দু’পক্ষের সংঘর্ষে ইউপি সদস্যসহ নিহত ২ প্রথম রোবটিক রিহ্যাব সেন্টার চালু মোংলা-খুলনা মহাসড়ক এখন মৃত্যুফাঁদ ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু ৪ হাসপাতালে ভর্তি ৫৬৮ হত্যা-চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে রাস্তায় নামছে সাধারণ মানুষ আওয়ামী লীগ আমলেও এমন হামলা হয়নি, এর দায় সরকারকে নিতে হবে- উপদেষ্টা আসিফ মোবাইল ইন্টারনেটের সর্বনিম্ন গতি ১০ এমবিপিএস রেকর্ড ভেঙে পুঁজিবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন গাইবান্ধায় বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ পুলিশ-সাংবাদিকসহ আহত অন্তত ১০ লাগাম ছিঁড়েছে হত্যা-চাঁদাবাজি রাস্তায় নামছে সাধারণ মানুষ র‌্যাবের ডিজি ও এসবি প্রধানের চাকরির মেয়াদ বাড়ল
পুরান ঢাকার ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা

আনানসহ অন্যান্য খুনিদের গ্রেফতারের দাবি পরিবারের

  • আপলোড সময় : ১৭-০৭-২০২৫ ১০:২৬:২৮ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১৭-০৭-২০২৫ ১০:২৬:২৮ পূর্বাহ্ন
আনানসহ অন্যান্য খুনিদের গ্রেফতারের দাবি পরিবারের
আবু জাফর রাজধানীর পুরান ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ (মিটফোর্ড) হাসপাতালের পাশে সোহাগ নামে এক ভাঙারি ব্যবসায়ীকে নিমর্মভাবে হত্যা করা হয়। ১০ থেকে ১৫ ভ্যানের একটি সন্ত্রাসী বাহিনী সোহাগকে বড় বড় পাথর ছুড়ে শত শত মানুষের সম্মুখে হত্যা করা হয়। শুধু তাই নয় লোমহর্ষক এই হত্যাকাণ্ড মধ্যযুগিও কেও হার মানিয়েছেন। সোহাগের মৃত্যু নিশ্চিৎ হওয়ার পর ও খুনিরা সোহাগের নিথর দেহের ওপর উঠে লাফাচ্ছিল। পুরো হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি সিসি টিভি ফুটেজে বীভৎসতা দেখা গেছে। ঘটনাটি ঘটেছে গত বুধবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে মিটফোর্ড হাসপাতালের ৩ নম্বর গেটের সামনে। লোমহর্ষক বীভৎস হত্যাকাণ্ডের সময় সাধারণ মানুষ মৃত দেহের চারপাশে জটলা বাধা ছিল। বস্ত্রহীন রক্তাক্ত নীথর দেহ কয়েক তরুণ টেনে হ্যাচড়ে বের করছিল। এ ঘটনার পর সারাদেশব্যাপী একটি নতুন ধরনের হত্যাকাণ্ডের তুমুল ঝড় উঠে। ঘটনার পর পর স্থানীয় থানা পুলিশ র‌্যাবসহ যৌথ বাহিনীর সদস্য ঘটনার সাথে সরাসরি জড়িত ৭/৮ জনকে গ্রেফতার করে। কিন্তু এখনও অধরা রয়ে গেছে সোহাগের ওপর পাথর নিক্ষেপকারী ১৪/এ আওলাদ হোসেন রোডের মৃত ইব্রাহিমের ছেলে সাখাওয়াত হোসেন আনান, নিহত সোহাগের স্ত্রী লাকি জানান, সোহাগের খুব কাছের বন্ধু ছিলেন মহিন ও আনান, এরা দীর্ঘদিন ধরে একত্রে ব্যবসা ও করতো। এরা সব সময় তার বাসায় এসে একত্রে খাওয়া-দাওয়া ও করতো। কিন্তু কিছু দিন আগে মহিন ও আনানসহ বেশ কয়েক বন্ধু সোহাগের ব্যবসার ভাগ দাবি করেন। কিন্তু সোহাগ দিতে রাজী হয়নি। ব্যবসায় ভাগ না দেয়ার কারণে মহিন ও আনান তাদের আরো কয়েকজন সহযোগিরা একত্রিত হয়ে গোপন বৈঠক করেন। বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয় সোহাগকে মেরে ফেলতে হবে। আর সোহাগকে মারতে পারলেই পুরো ব্যবসা তাদের নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। মহিন স্থানীয় থানা যুব দলের সদস্য। আনান ও ঐ এলাকার সোহাগের হত্যাকাণ্ডের সাথে সারাসরি যারা জড়িত ওদের মধ্যে ৮ জন এরই মধ্যে গ্রেফতার হয়েছে। তবে এখনও গ্রেফতার হয়নি ঘটনার সরাসরি জড়িত আনান। নিহতর স্ত্রী লাকি জানান, আনানকে অতিদ্রুত গ্রেফতার করা হোক।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স